1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রী পরিবহন তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বিশ্বখ্যাত মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড রয়েল এনফিল্ড খুব শিগগিরই বাজারে আসছে সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী এমটি কনসার্টো জাহাজে বাংলাদেশী নাবিকের মৃত্যুর তদন্ত দাবি লুব্রিকেন্ট আমদানিতে বাড়তি শুল্কায়নে ডলার পাচার বাড়বে সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সম্পাদক ওসমান আলীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ, অপসারণ দাবি

ট্রেনে চড়ে গরু এলো ঢাকায়

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : শনিবার, ১ আগস্ট, ২০২০

১৩ বছর পর আবারও ট্রেনে পশু পরিবহন শুরু হয়েছে। প্রথম যাত্রায় জামালপুরের ইসলামপুর থেকে গতকাল সকালে ২৬১টি গরু ঢাকার কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছেছে। গরুপ্রতি ভাড়া পড়েছে ৫০০ টাকা। এর আগে ২০০৮ সালে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ ঘাট থেকে সাতটি কোরবানির পশুবাহী ট্রেন পরিচালনা করেছিল রেলওয়ে। কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার আমিনুল হক জানান, পশ্চিমাঞ্চলের ওয়াগন না চললেও গত মঙ্গলবার রাতে ইসলামপুর থেকে ২৩০ ও মেলান্দহ থেকে ৩১টি গরু নিয়ে যাত্রা করে ‘ক্যাটাল স্পেশাল’। মিটারগেজ ১৭ ওয়াগনের প্রতিটির ধারণক্ষমতা ১৬টি গরু। খামারিদের সুবিধার্থে ওয়াগনের শেষে যুক্ত করা হয় একটি যাত্রীবাহী বগি। জয়দেবপুর, তেজগাঁওয়ে কিছু গরু নামিয়ে বাকিগুলো নিয়ে কমলাপুরের ৮ নম্বর প্ল্যাটফরমে আসে ওয়াগনটি। করোনার কারণে ৬৮ দিন বন্ধ থাকার পর ৩১ মে থেকে সীমিত পরিসরে চলছে রেল। ঈদযাত্রায় সারা দেশে মাত্র ১৭টি আন্তনগর ট্রেন চলছে। করোনাকালে কৃষকের সুবিধায় এর আগে কৃষিপণ্য ও আমবাহী পার্সেল ট্রেন চালু করেছিল রেলওয়ে। ঈদুল আজহায় খামারিদের সুবিধায় ৭ জুলাই কোরবানির পশুবাহী ওয়াগন পরিচালনার ঘোষণা দেয় রেল কর্তৃপক্ষ। জুলাইয়ের প্রথম দিকে কোরবানি উপলক্ষে দেশের উত্তরাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামে ট্রেনে করে পশু পরিবহনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ব্যবসায়ীদের আগ্রহ না থাকায় ট্রেন পরিচালনা করতে পারছিল না রেলওয়ে। ব্যাপারীরা জানিয়েছেন, সড়কপথের তুলনায় কম খরচ রেলে। জামালপুর থেকে ট্রাকে গরুপ্রতি দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। রেলে খরচ মাত্র ৫০০ টাকা। ট্রাকে তাদের বসার ও বিশ্রামের জায়গা থাকে না, যানজটে পড়তে হয়। বৃষ্টি হলে গরু ভিজে যায়। পথে ট্রাক দুর্ঘটনার ভয় থাকে। কিন্তু রেলে এসব ঝামেলা পোহাতে হয়নি। উল্লেখ্য, আগে রেলওয়ে আম পরিবহনে ম্যাংগো স্পেশাল নামে ট্রেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী থেকে পরিচালনা করেছে। এর ফলে ব্যবসায়ীরা সহজেই ঢাকাসহ অন্যান্য শহরে খুবই অল্প ভাড়ায় আম পরিবহন করেছিলেন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT