1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
র‌য়্যাল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসির নতুন ৪ বাইকের যত ফিচার ঝালকাঠি থেকে ১১ রুটে বাস চলাচল বন্ধ বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ১০ দেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি হলেন স্টার লাইনের হাজী আলাউদ্দিন তরুণরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নামুক আবার পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা

সমুদ্র সৈকতে জেটি নির্মাণ বন্ধে জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরকে চিঠি

কক্সবাজার প্রতিনিধি
  • আপডেট : রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০

কক্সবাজার-টেকনাফ সমুদ্র সৈকতের প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকায় (ইসিএ) দীর্ঘ সৈকত দ্বিখন্ডিত করে যাত্রী টার্মিনাল ও জেটি নির্মাণ বন্ধে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরকে চিঠি দিয়েছে স্বেচ্ছাসেবী পরিবেশ বিষয়ক সংগঠন ‘এনভায়রনমেন্ট পিপল’। আজ রবিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দপ্তর দুটিকে চিঠি দিয়ে দ্রুত পরিবেশ ধ্বংসকারি এসব কর্মকান্ড বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানানো হয়।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সর্বশেষ সংশোধিত ২০১০) অনুসারে ১৯৯৯ সালে কক্সবাজার-টেকনাফ সমুদ্র সৈকত, সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন কক্সবাজার সদর, রামু, উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার গ্রাম, কৃষিজমি, পাহাড়, জঙ্গল, বনভূমি, সমুদ্র সৈকত, খাড়ি, বালিয়াড়ি, ম্যানগ্রোভ ও উপকূলীয় জলাভূমিসহ উপকূলীয় এলাকাকে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা-ইসিএ) হিসেবে ঘোষণা করে সরকার। এছাড়া বাংলাদেশ জীববৈচিত্র্য আইন ২০১৭ও বহাল রয়েছে।

এ অবস্থায় সৈকতের ইসিএ’তে রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের জঙ্গল খুনিয়াপালং এলাকার দরিয়ানগর পয়েন্টে উন্মুক্ত সাগরে যাত্রী টার্মিনাল ও জেটি নির্মাণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে চট্টগ্রামস্থ কর্ণফুলী শীপ বিল্ডার্স লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান। ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি কক্সবাজার জেলা প্রশাসক বরাবরে অনুমতির আবেদন জানিয়েছে। এছাড়া উখিয়া উপজেলার ইনানিতেও ইসিএ’তে সৈকত দিখন্ডিত করে সাগর থেকে বালি তুলে জিও ব্যাগ ফেলে বাঁধ দেয়া হচ্ছে।

সংগঠনটির পক্ষ থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করে জানানো হয় যে, প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকায় উন্মুক্ত সাগরে যাত্রী টার্মিনাল ও জেটি নির্মাণ করা হলে সমুদ্র সৈকতের জীববৈচিত্র্য ধ্বংস, প্রাণী ও উদ্ভিদের আবাসস্থল ধ্বংস, ভূমি এবং পানির প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য নষ্ট/পরিবর্তন, ভাঙ্গন সৃষ্টি, মাটি, পানি, বায়ু, শব্দ দূষণ এবং প্রতিবেশগত ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়া এটি বাস্তবায়িত হলে সৈকত দ্বিখন্ডিত হয়ে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের মর্যাদা হারাবে কক্সবাজার।

 

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT