বিশ্বের ৮০টি দেশে সফটওয়্যার রপ্তানি করছে বাংলাদেশ। নাইজেরিয়া ও নেপালে কম্পিউটার এবং যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা হচ্ছে মোবাইল। আইওটি ডিভাইস রপ্তানি হচ্ছে সৌদি আরবে। বাংলাদেশে উৎপাদিত মোবাইল থেকে দেশের ৮২ শতাংশ মোবাইলের চাহিদা পূরণ হচ্ছে। ফাইভজি মোবাইল উৎপাদনের প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। শনিবার ওয়েবিনারে মার্চেন্ট বে লিমিটেডের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। মন্ত্রী আরো বলেন, ‘জানুয়ারির পর ইন্টারনেট যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। জানুয়ারিতে দেশে ১০০০ জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ ব্যবহৃত হতো, তা বেড়ে এখন ২১০০ জিবিপিএসে উন্নীত হয়েছে। ২০০৮ সালে দেশে ৮ জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ ব্যবহৃত হতো, আর ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল মাত্র ৪০ লাখ, যা ২০২০ সালে সাড়ে দশ কোটিতে উন্নীত হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ইন্টারনেট সুবিধা দেশের প্রত্যন্ত গ্রামে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। দেশের তিন হাজার ৮০০ ইউনিয়নে দ্রুতগতির ব্রডব্যান্ড সংযুক্তি এরই মধ্যে পৌঁছে গেছে। দুর্গম চর, হাওর, দ্বীপসহ অবশিষ্ট প্রায় ৭৩৮টি ইউনিয়নে ব্রডব্যান্ডে ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।’
এই অনলাইন অনুষ্ঠানে আরো বত্তৃদ্ধতা করেন সংসদ সদস্য সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক, সায়েম গ্রুপের কর্ণধার মনির হোসেন। সঞ্চালনায় ছিলেন মার্চেন্ট বের প্রতিষ্ঠাতা সায়েম আহমেদ।
Leave a Reply