তিনি বলেন, পরে সেতুর অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে কোরিয়ার প্রকৌশলী টিমের সঙ্গে কথা বলি, তারা পরিদর্শনে এসে প্রথমে সেতুটি করবে বলে জানালেও কিছুদিন পর জানায় তার সেতুর কাজটি করবে না। একপর্যায়ে আমি আবারও বৈঠকে বসলে তারা জানায়, সেতুটি রেলসেতু ও সড়ক সেতু আলাদা করতে হবে। ‘বিষয়টি আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাদা সভাতে ব্যক্তিগতভাবে আলোচনা করি। আমি প্রধানমন্ত্রীকে কোরিয়ার প্রস্তাবনা তুলে ধরি। তখন প্রধানমন্ত্রী আমাকে জানান, আলাদা সেতু নয়। সেতুটি হবে রেল কাম সড়ক সেতু।
সুজন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক রেল কাম সড়ক সেতু করার উদ্যোগ নিয়েছি। সে লক্ষ্যে সেতুটির পরিদর্শনে আসা। আশা করছি ২০২২ সালের মধ্যে নতুন কালুরঘাট সেতুর বাস্তবায়ন করতে পারবো। এতোদিনও সেতুর কাজ না হওয়ায় আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।’ তিনি বলেন, ‘সেতুটি হবে দুই লাইনের সড়ক। রেললাইনটি হবে ডুয়েলগেজের। সেতুটি হলে ভারত, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হবে।’
Leave a Reply