আটকেপড়া যাত্রীদের মধ্যে মোহাম্মদ আলমগীর নামের এক যাত্রী জানান, ৮৫ হাজার টাকা দিয়ে ফ্লাই দুবাইয়ের টিকিট করেন তিনি। দেশত্যাগের আগেও তাদের ‘ভিসা স্ট্যাটাস’-এ সবুজ সংকেত ছিল না। অনলাইনে ভিসা স্ট্যাটাস লাল থাকার কারণেই তাদের বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ দেশটির অভ্যন্তরে প্রবেশের অনুমতি বাতিল করে।
আলমগীর বলেন, ‘দেশে আমরা যেখান থেকে টিকিট নিয়েছি, সেখানে আমাদের আইসিএ অ্যাপ্রুভালের একটি প্রিন্ট পেপার কপি দিয়েছে। আর কোনো সমস্যা হবে না মর্মে আশ্বাস দিলে সেটি দিয়েই ফ্লাই দুবাইয়ের টিকিট কিনি। সেই অ্যাপ্রুভাল দেখে দেশের বিমানবন্দর ছেড়ে দিলেও দুবাই এসে এখন আমরা আটকে পড়েছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, আটকেপড়া যাত্রীদের মধ্যে বিভিন্নভাবে ১৮ জনকে বিমানবন্দর থেকে বের করা হয়েছে। বাকি যাত্রীদের ব্যাপারে এখনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। আমিরাত সরকারের নতুন নিয়ম সম্পর্কে না জানার কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
আমিরাতের নিয়মে সৃষ্ট পরিস্থিতি কাভার না করলে যাত্রীদের পুনরায় দেশে ফিরে যেতে হবে। তবে দুবাই কনস্যুলেটের লেবার কাউন্সিলর ফাতেমা জাহান জানান, সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ কনস্যুলেট চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
Leave a Reply