1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রী পরিবহন তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বিশ্বখ্যাত মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড রয়েল এনফিল্ড খুব শিগগিরই বাজারে আসছে সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী এমটি কনসার্টো জাহাজে বাংলাদেশী নাবিকের মৃত্যুর তদন্ত দাবি লুব্রিকেন্ট আমদানিতে বাড়তি শুল্কায়নে ডলার পাচার বাড়বে সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সম্পাদক ওসমান আলীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ, অপসারণ দাবি

সংকট নিয়েই চলবে কাতার এয়ারওয়েজ : সিইও

এভিয়েশন এন্ড ইমিগ্রেশন রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০২০

করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ বিমানসংস্থার জন্য কাল হয়ে দেখা দিয়েছে। কাতার এয়ারওয়েজের সিইও আকবার আল বাকের মনে করেন, শুধু কাতার এয়ারওয়েজ নয়, বিশ্বের সব বিমানসংস্থা একই অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
তিনি সিএনবিসিকে বলছেন, করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় আঘাত আগের চেয়ে ভয়াবহ হতে পারে। তবে আমরা সহজে হার মানব না। লোকসান হলেও কোম্পানি চলমান থাকবে।
ট্রাভেল ডাটা কোম্পানি কিরিয়াম জানিয়েছে, বিস্ময়কর বিষয় হল- এবছর বিশ্বের ৪৩টি বাণিজ্যিক বিমানসংস্থা ইতোমধ্যে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিয়েছে। তারা এখন দেউলিয়া। তাদের ৪৮৫টি বিমান যান পার্কিংয়ে পড়ে আছে।
গত ১০ বছরের মধ্যে এমন চিত্র এয়ারলাইন্সের জন্য একেবারেই বিরল। কারণ এসময়ের মধ্যে বিশ্বে এয়ালাইন্সের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে।
আল বাকের বলছেন, অন্যদের মতো আমিও এয়ারলাইন্স বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা করছি। তবে যারা এই মহামারীর মধ্যেও ভাল করছে তাদের ধন্যবাদ জানান তিনি। আল বাকের বলছেন, করোনার কারণে বিমানসংস্থাগুলোর সক্ষমতা আরও হ্রাস পাবে, যা জনসাধারণনের বিমানভ্রমণের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলবে।
কাতার এয়ারওয়েজ উপসাগরীয় অঞ্চলের একটি ছোট বিমান কোম্পানি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে কোম্পানিটি ১.৯ বিলিয়ন ডলার লোকসান দিয়েছে। করোনাভাইরাস ও সৌদি আরবের নেতৃত্বে চলমান অবরোধই মূলত এই লোকসানের কারণ। আল বাকের বলছেন, কিন্তু সহজে হার মানব না। বিশ্বের প্রতিটি এয়ারলাইন্সের মতো আমরাও লোকসানের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। বড় বড় বিমান কোম্পানি যে সংখ্যক ফ্লাইট চালাচ্ছে আমরাও একই সংখ্যক ফ্লাইট চালাতে পারছি। কিন্তু ফ্লাইট ওয়ান ওয়ে হওয়ায় অনেক দেশই তাদের এয়ারপোর্ট বন্ধ রেখেছে।
ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, বছরের শেষ অর্ধেকে এয়ারলাইন্সগুলোকে আরও ৭৭ বিলিয়ন ডলার খরচ করতে হবে। সংকট উত্তরণে ধীর গতি হওয়ায় ২০২১ সালের প্রতি মাসে ৫-৬ বিলিয়ন ডলার খরচ চালাতে হবে।
আল বাকের বলছেন, কিছু দেশ তাদের বিমানবন্দর বন্ধ করে দিয়েছে। এটা চরম বোকামি। তিনি বলছেন, তোমরা বিদেশি লোক দেশে ঢোকাতে চাও না ঠিক আছে, কিন্তু বিদেশিরা তো নিজ দেশে ফিরতে চায়। বিমানবন্দর বন্ধ রাখলে তা কিভাবে সম্ভব হবে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT