1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ঝালকাঠি থেকে ১১ রুটে বাস চলাচল বন্ধ বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ১০ দেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি হলেন স্টার লাইনের হাজী আলাউদ্দিন তরুণরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নামুক আবার পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রী পরিবহন তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ

এয়ার হোস্টেস এখন গৃহকর্মী

আতাউর রহমান
  • আপডেট : সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০

করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী ছিল লকডাউন। এয়ারলাইন কোম্পানিগুলো তাদের প্লেন বসিয়ে রেখেছে দীর্ঘদিন। এখনো অনেক এয়ারলাইন কোম্পানির বিমান আকাশে উড়ান দিতে পারছে না। যাত্রী সংকটে আছে অনেক নামী-দামী কোম্পানি। বর্তমানে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলেও তার শেষ কবে বলা কঠিন।

করোনাভাইরাস মহামারীর সময়কালে কাতার এয়ারওয়েজ, ভার্জিন অস্ট্রেলিয়া, কান্তাস, এমিরেটসসহ বিভিন্ন এয়ারলাইন কোম্পানি তাদের কর্মী ছাটাই করেছে। গত মার্চে ভার্জিন অস্ট্রেলিয়া তাদের ১০ হাজার কর্মীর মধ্যে ৮ হাজার কর্মীকেই ছাটাই করেছে। কান্তাস এয়ারলাইন কোম্পানি ছাটাই করেছে প্রায় ৬ হাজার কর্মী। এই কোম্পানির ১০০ প্লেন মাটিতে বসে আছে। অন্তত এক বছর একই পরিস্থিতি থাকতে পারে। এবিসি নিউজ পোর্টাল কান্তাসের একজন এয়ার হোস্টেসের সাক্ষাতকার নিয়েছে। সেখানে জুডি সিমকেন নামের সেই এয়ার হোস্টেস জানিয়েছেন, তিনি এখন গৃহকর্মীর কাজ করছেন।

২৮ বছর কান্তাসে কাজ করার পর জুডি চাকরি হারান করোনাভাইরাসের সময়কালে। প্রথম প্রথম তিনি এটাকে তেমন একটা গুরুত্ব দেননি। ভেবেছিলেন দ্রুতই পরিস্থিতির উন্নতি হবে। কয়েক মাস ছেলে-মেয়ে আর সংসারের কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় কেটেছে জুডির। কিন্তু সময় গড়াতেই তার বোধোদয় হয়, এই সমস্যা সহজেই শেষ হবার নয়। এয়ার হোস্টেস হওয়ার আগে জুডি নার্সিংয়ের ট্রেনিং নিয়েছিলেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকে হাসপাতালে কাজ নিতে পারতেন তিনি। কিন্তু পুরনো জ্ঞান কতোটা কাজে লাগবে তাতে সন্দিহান ছিলেন জুডি। তিনি বেছে নেন গৃহকর্মীর কাজ। ভিটালিস কোম্পানির অধীনে হোম কেয়ারের কাজ করছেন এখন। জুডি বলেন, ‘ফ্লাইট এটেনডেন্ট এবং হোম কেয়ার দুটি কাজ প্রায় একই ধরণের। দুটোতেই মানুষের প্রয়োজনের দিকটা দেখতে হয়। দেখভালটা যেনো ভালভাবে হয় সেটা নিশ্চিত করতে হয়।’


কিন্তু এয়ার হোস্টেস থেকে গৃহকর্মী হওয়া সহজ কাজ ছিল না। প্রথম প্রথম বেশ শঙ্কিত ছিলেন জুডি সিমকেন। তবে ধীরে ধীরে মানিয়ে নিয়েছেন পরিস্থিতির সঙ্গে। এবার তিনি স্বপ্ন দেখছেন, একদিন সব সমস্যা মিটে যাবে আর তিনি পুনরায় কান্তাস এয়ারলাইন কোম্পানিতে এয়ার হোস্টেসের চাকরিটা ফিরে পাবেন। জুডি বলেন, ‘কান্তাস ২৮ বছর আমার জীবনের অংশ ছিল। আমি সেখানে ফিরে যেতে খুবই আগ্রহী।’ জুডি আশা করেন, ভ্যাকসিন আসলেই পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT