1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
র‌য়্যাল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসির নতুন ৪ বাইকের যত ফিচার ঝালকাঠি থেকে ১১ রুটে বাস চলাচল বন্ধ বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ১০ দেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি হলেন স্টার লাইনের হাজী আলাউদ্দিন তরুণরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নামুক আবার পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

বাইক এন্ড সাইকেল রির্পোটার
  • আপডেট : সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০

বাবা-ছেলে এক মোটরসাইকেলে। ছেলে সাদমান রাহিম ভূঁইয়া (২২) চালাচ্ছিলেন আর তার পেছনে বসেছিলেন বাবা আনিস উদ্দিন ভূঁইয়া বাবুল (৫৫)। তাদের উদ্দেশ্য রাজধানীর ডেমরার মাতুয়াইল মধ্যপাড়ার বাসায় ফেরা। কিন্তু তারা আর জীবিত ফিরতে পারেননি। মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশের বৈদ্যুতিক খঁ?ুটিতে ধাক্কা লাগলে ছিটকে পড়েন তারা। ঘটনাস্থলেই ছেলে প্রাণ হারান। হাসপাতালে নেওয়ার পর বাবা আনিসকেও মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৭টায় নির্মম এ দুর্ঘটনা ঘটে ডেমরার কোনাপাড়ার পাইটি এলাকায়। পুলিশ ও নিহতদের স্বজনরা জানান, আনিস গ্রিন রোডের টাইলস ব্যবসায়ী। সাদমান তার বড় ছেলে, শেখ বোরহান উদ্দিন কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।

নিহত আনিসের ভাতিজা নাজমুল ইসলাম জানান, বড় ছেলে সাদমান ও ছোট ছেলে ফাহিমকে নিয়ে গতকাল বিকেলে ডেমরার স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় মোটরসাইকেলের সার্ভিস সেন্টারে গিয়েছিলেন আনিস উদ্দিন। সার্ভিসিংয়ের পর ডেমরার রঘুপাড়ায় নিজেদের জমি দেখতে গিয়েছিলেন তারা। সেখান থেকে দুটি মোটরসাইকেলে বাসায় ফিরছিলেন দুই ছেলে ও বাবা। ছোট ছেলে ফাহিম মোটরসাইকেল চালিয়ে একা ফিরছিলেন। অপর মোটরসাইকেল চালাচ্ছিলেন সাদমান। বাবা আনিস তার পেছনে বসেছিলেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে কোনাপাড়ার পাইটি এলাকায় পৌঁছলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা লাগে সাদমানের মোটরসাইকেলটি। এতে বাবা-ছেলে ছিটকে পড়েন। ফাহিম তাদের পেছনেই আসছিলেন। তিনি মোটরসাইকেল থামিয়ে দেখেন, তার ভাই নড়াচড়া করছেন না। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারিয়েছেন। এর পরও সাদমান ও আনিসকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। ওই হাসপাতালের চিকিৎসক জানিয়ে দেন, আগেই সাদমানের মৃত্যু হয়েছে। আনিসকে রেফার করা হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে। সেখানে নেওয়া হলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসক তাকেও মৃত ঘোষণা করেন। রাতেই সাদমানের লাশ বাসায় নেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT