1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ০৫:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
র‌য়্যাল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসির নতুন ৪ বাইকের যত ফিচার ঝালকাঠি থেকে ১১ রুটে বাস চলাচল বন্ধ বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ১০ দেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি হলেন স্টার লাইনের হাজী আলাউদ্দিন তরুণরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নামুক আবার পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা

সিভিল এভিয়েশনের বকেয়া ২০৪ কোটি টাকা আদায় করে দেবে এনবিআর

আবু আলী
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২০

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) কাছে পাওনা ২০৪ কোটি টাকা বকেয়া আদায়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ ছাড়া ঢাকা উত্তর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের নিষ্পন্নাধীন ১ হাজার ৩৭৯ কোটি টাকার দাবিনামা পুনঃপর্যালোচনায় কমিটি গঠন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। একই সঙ্গে দাবিনামাটি দ্রুত যাচাই করে চূড়ান্ত করারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে বেবিচকের বকেয়া পাওনা আদায় নিয়ে বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এনবিআর সূত্র জানায়, বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে বেবিচকের কাছে পাওনা আদায় বিষয়ে আদালতের কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই। তাই এই বকেয়া আদায় কার্যক্রম ত্বরান্বিত করতে হবে। বেবিচক ইতোমধ্যে ঢাকা উত্তর কমিশনারেটের ১৬৫ কোটি টাকা বকেয়ার মধ্যে কিছু পরিশোধ করেছে বলে যে দাবি করেছে, তা যাচাই-বাছাইয়ের পর যথাযথ প্রাপ্তিসাপেক্ষ মোট বকেয়ার সঙ্গে সমন্বয় করে পাওনা আদায় কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে ঢাকা উত্তর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট ব্যবস্থা নেবে। একই সঙ্গে ঢাকা উত্তর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের নিষ্পন্নাধীন ১২ হাজার ৩৭৯ কোটি টাকার (সুদসহ) দাবিনামার বিষয়ে বেবিচকের বক্তব্য ও অন্যান্য তথ্যাদি পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং যাচাই করে চূড়ান্ত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এনবিআর সদস্য ও ঢাকা উত্তর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারের সাবেক কমিশনার জাকিয়া সুলতানা বৈঠকে জানান, বেবিচকের কাছ থেকে ২০০৯-১০ থেকে ২০১১-১২ পর্যন্ত অনাদায়ী মূল্য সংযোজন কর বাবদ ১৬৫ কোটি টাকা নিরঙ্কুশ বকেয়া রয়েছে। এ ছাড়া বেবিচকের ২০১২-১৩ থেকে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বার্ষিক রিপোর্টের ভিত্তিতে সিএ ফার্ম আরও ৮০৪ কোটি টাকার মূসক ও ৫৭৪ কোটি টাকার সুদ বাবদ মোট ১ হাজার ৩৭৯ কোটি টাকা দাবিনামা জারি করেছে।
বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, সিলেট কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট ২০১৮ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়ে বেবিচকের কাছ থেকে ২৫ কোটি টাকা পাবে। চট্টগ্রাম কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের কাছে পাওনা ১৩ কোটি টাকা। যশোর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের কাছে পাওনা ৫৫ লাখ টাকা। রাজশাহী কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের কাছে পাওনা ৮ লাখ টাকা।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT