করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানার আগেই যাত্রী সংকটে বাংলাদেশ বিমান। চেন্নাইয়ে নতুন রুট চালুর ঘোষণা দিয়েও আপাতত ছাড়া হচ্ছে না ফ্লাইট।
বাতিল হয়েছে কলকাতার ফ্লাইটও। সৌদি ও সংযুক্ত আরব আমিরাতেও কমেছে।
ভ্রমণে আরো বিধিনিষেধ আসলে ফ্লাইট পরিচালনায় চ্যালেঞ্জ বাড়বে বলে মনে করে বিমান সংস্থাগুলো। বিশ্লেষকরা বলছেন, ফ্লাইট একেবারে বন্ধ হলে অনাস্থা সৃষ্টি হবে।
করোনাভাইরাসের পরিস্থিতিতে ভিন দেশের যাত্রী প্রবেশ নিষিদ্ধ চীনে। এরপরও কোন ফ্লাইটে ৫ জনের বেশি করোনা রোগী পেলে বিভিন্ন মেয়াদে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়।
নিজ খরচে ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকার শর্তসহ ভিসা প্রদানে কড়াকড়ি আছে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায়।
এদিকে মধ্যপ্রাচ্যে ফ্লাইট চালুর পর শুরুতে আটকে পড়া কর্মীদের ঢল থাকলেও নানা জটিলতায় এখন কমেছে যাত্রী। ভারতে পর্যটক ভিসা চালু না হওয়ায় যাত্রী খরা কাটছে না।
ফলে ১৫ নভেম্বর থেকে চেন্নাইয়ে ফ্লাইট চালুর ঘোষণা দিয়েও স্থগিত করেছে বিমান। আর চালুর ৫ দিনের মাথায় বাতিল করা হয়েছে কলকাতা ফ্লাইট।
Leave a Reply