1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রী পরিবহন তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বিশ্বখ্যাত মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড রয়েল এনফিল্ড খুব শিগগিরই বাজারে আসছে সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী এমটি কনসার্টো জাহাজে বাংলাদেশী নাবিকের মৃত্যুর তদন্ত দাবি লুব্রিকেন্ট আমদানিতে বাড়তি শুল্কায়নে ডলার পাচার বাড়বে সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সম্পাদক ওসমান আলীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ, অপসারণ দাবি

সেন্টমার্টিনে রাত যাপনের নিষেধাজ্ঞা মানছে না

আলম শাইন
  • আপডেট : শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২০

দেশের সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত একমাত্র প্রবাল রাজ্য সেন্টমার্টিন দ্বীপ। দ্বীপটির অবস্থান বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্ব দিকে। আয়তন খুব বেশি নয়, মাত্র সাড়ে ৮ বর্গকিলোমিটার। জোয়ারের সময় আয়তন খানকিটা হ্রাস পেয়ে ৫ বর্গকিলোমিটারে দাঁড়ায়। দ্বীপটির নামকরণ হয় ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’র শাসনামলে। জনৈক ইংরেজ মি. মার্টিনের নামানুসারে দ্বীপের নামকরণ হয় ‘সেন্টমার্টিন দ্বীপ’।
এটি টেকনাফ উপজেলাধীন ইউনিয়ন। টেকনাফ থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৩০ কিলোমিটার। এ ছাড়াও এখানে রয়েছে প্রকৃতির অজস্র সম্পদ। যার সঠিক ব্যবহার হলে জাতীয় জীবনে আমরা বিশেষভাবে উপকৃত হতাম। সেই প্রসঙ্গে আমরা পরে আসছি। তার আগে দ্বীপবাসী সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করছি। সেন্টমার্টিনকে বলা হয় চির শান্তির দ্বীপ! বিষয়টা অবিশ্বাস্য ঠেকতে পারে অনেকেরই কাছে। যেখানে দেশে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম কিংবা খুন-খারাপি হচ্ছে সেখানে ভাবনাটা মোটেই অবান্তর নয়।
কিন্তু জরিপে দেখা গেছে, দেশের একমাত্র শান্তিপ্রিয় মানুষ হচ্ছেন সেন্টমার্টিনবাসী। কারণ সেন্টমার্টিন দ্বীপে অদ্যাবধি খুন-খারাপির মতো বড় ধরনের কোনো অপরাধ সংঘটিত হয়নি। এতদাঞ্চলের মানুষ অশিক্ষিত হলেও ভদ্রতা কিংবা নম্রতায় প্রশংসার দাবি রাখেন। বিভিন্ন কারণ আছে অবশ্য; প্রধান কারণটি হচ্ছে, স্বল্পসংখ্যক জনবসতি এবং রক্ষণশীল অধিবাসী।
দ্বীপের অধিবাসীর সংখ্যা খুব বেশি নয়; ২০১১ সালের শুমারি মোতাবেক প্রায় ৬৭২৯ জন। তার মধ্যে পুরুষ ৩৫৬৬ জন এবং নারী ৩১৬৩ জন। শিক্ষিতোর হার শূন্যের কোটায় হলেও সাক্ষরতার হার শতকরা ১৫.১৩। তবে এখানে ১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। আর রয়েছে কিছু ধর্মীয় উপাসনালয়। এখানকার অধিকাংশ অধিবাসীই মৎস্যজীবী। এরা নিরীহ, দরিদ্র এবং শান্তি প্রিয় মানুষ।
কোনো ধরনের রাহাজানি কিংবা হানাহানির সঙ্গে জড়িত নয়। সারাদিন মৎস্য আহরণেই ব্যতিব্যস্ত থাকে; দূর সমুদ্রে গিয়ে মৎস্য আহরণ করে রুজিরোজগার করেন। কৈশোর পেরুলেই বাবার হাত ধরে ওরা সমুদ্রে নেমে পড়ে রুটিরুজির তাড়নায়। ফলে বিপথগামী হওয়ার সুযোগ পান না তারা। তা ছাড়া রক্ষণশীল হওয়ার সুবাদে বাইরের মানুষ এখানে এসে বেল্লালাপনা কাজকারবারের সুযোগ পায় না খুব একটা। এ ব্যাপারে সেন্টমার্টিনবাসী বেশ সোচ্চার।
তবে কিছু পর্যটক রাত্রি যাপনের নামে অহেতুক বাড়াবাড়ি করছেন তা সত্যি। যেমন: উচ্চৈঃস্বরে গান বাজিয়ে কিংবা বারবিকিউর আয়োজন করে জীববৈচিত্র্যকে হুমকির সম্মুখীন করছেন। উল্লেখ্য, সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটন মৌসুমে প্রতিদিন প্রায় হাজার বিশেক পর্যটকের যাতায়াত রয়েছে। যার কিছু অংশ রাত্রি যাপন করে বিভিন্ন ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করছেন। যাতে করে জীববৈচিত্র্য প্রচণ্ড হুমকির মুখে পড়ছে।
বিষয়টি কর্তৃপক্ষের গোচরিভ‚ত হলে বছর তিনেক আগে সেন্টমার্টিন রক্ষায় গঠিত হয় আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি। সেই কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দিনের বেলায় দ্বীপটিতে ঘুরে বেড়াতে পারবে পর্যটকরা কিন্তু রাত যাপন সম্পূর্ণ নিষেধ। সিদ্ধান্তটি নিয়েছে ২০১৮ সালে যা গত ২০১৯ সালের পহেলা মার্চ থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। এছাড়া ছেঁড়াদ্বীপ ও গলাচিপা এলাকায় পর্যটকদের জন্য সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে। যা সত্যি এক যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত আমরা বলতে পারি। যদিও এ সিদ্ধান্তটি নেয়া উচিত ছিল দশ-পনেরো বছর আগে।
তাহলে হয়তো এতসব অট্টালিকা গড়ার সুযোগ হতো না। দেরিতে সিদ্ধান্ত নেয়ার ফলে যে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে এখানকার জীববৈচিত্র তা কাটিয়ে উঠা খুব সহজ নয় যদিও তথাপিও কর্তৃপক্ষের সিদ্ধাতে আমরা সাধুবাদ যানাচ্ছি। কারণ আমরা নিরাশ নই, সময় গড়ালে সেই ক্ষতি কিছুটা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে বলে ধারণা পরিবেশবিদদের। অতীব দুঃখের বিষয় হচ্ছে, সে ধরনের নিষেধাজ্ঞা কাগজে কলমে থাকলেও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বরং পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছতে পারলেই প্রথমে ছেঁড়াদ্বীপ যাওয়ার চিন্তা করেন; চিন্তা করেন রাত কাটাতেও। কাটাচ্ছেনও দেদারসে।
এ ব্যাপারে হোটেল কর্তৃপক্ষ থেকেও কোনো ধরনের বাধা নিষেধাজ্ঞার কথা তারা জানতে পারেন না। অথবা জানানো হয়নি পর্যটকদেরকে, যা আইনানুযায়ী জানানোর কথা। বরং তারা ব্যবসায়িক চিন্তাধারা থেকে বিষয়টা চেপে যায়, আর পর্যটকদের থাকার নানান সুবিধা করে দেয়। সেন্টমার্টিন দ্বীপে রাতযাপনে বা অধিক পর্যটকদের আনাগোনায় যে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে তা হয়তো অনেকেরই জানা নেই। জানা থাকলে পর্যটক কিছুটা হলেও সতর্ক হতেন। আমরা সেই ব্যাপারে যৎসামান্য জনানোর চেষ্টা করছি। তার আগে আমরা জেনে নেই সেন্টমার্টিন দ্বীপের জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে।
এক সমীক্ষায় জানা যায়, এই দ্বীপে ৬৬ প্রজাতির প্রবাল, ২০০ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ, ৫ প্রজাতির দুর্লভ কাছিম, ১৫ প্রজাতির সাপ, ১৮৭ প্রজাতির শামুক-ঝিনুক, ১২০ প্রজাতির পাখি (দেশি ও পরিযায়ী মিলিয়ে), ৫ প্রজাতির উভচর প্রাণী, ৫ প্রজাতির টিকটিকি-গিরগিটি, ১৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ১৫৩ প্রজাতির সামুদ্রিক শৈবাল রয়েছে। রয়েছে পাথুরে শিলা ও হরেক রকম শৈবালের রাজ্য।
এছাড়াও অসংখ্য নারিকেলগাছ এবং কেয়াবনসহ নানান ধরনের উদ্ভিদ রয়েছে (উক্ত সমীক্ষার সামান্য হেরফের হতে পারে)। যার কারণেই সেন্টমার্টিন দ্বীপকে বলা হয়েছে বিশ্বের দুর্লভতম স্থানের একটি। বিশেষকরে এত স্বল্প আয়তনের আর কোনো স্থানে এমন নৈসর্গিক দৃশ্য ও বহুল প্রজাতির উদ্ভিদ বা জীব প্রজাতির সন্ধান বিশ্বের আর কোথাও পাওয়া যায় না।
এসব লোভনীয় কারণে সেন্টমার্টিন দ্বীপ ইদানীং দেশি বিদেশি পর্যটকদের কাছে বেশ আর্কষণীয় হয়ে উঠছে। জানা যায়, প্রতি বছর নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত এখানে প্রায় দেড় লাখ পর্যটকের আগমন ঘটে। নিঃসন্দেহে এটি আমাদের পর্যটন খাতের জন্য বিশেষ ইতিবাচক দিক। এতে আমাদের কারো দ্বিমত নেই বোধকরি। দ্বিমতটা হচ্ছে, পর্যটকদেরকে স্বাগত জানাতে গিয়ে নানান ধরনের কর্মকাণ্ডের ফলে সেন্টমার্টিন দ্বীপ পরিবেশগত সংকটে পড়াতে।
দ্বীপ ভ্রমণে গেলে যে জিনিসটি সর্বাগ্রে নজরকাড়ে তা হচ্ছে, বিলাসবহুল হোটেল-মোটেলসহ বেশ কিছু পাকা-সেমিপাকা দালান। যা ছিল না বিগত দেড় যুগ আগেও। এ সব গড়তে গিয়েই সেন্টমার্টিনের মাটি খোঁড়াখুঁড়ি করতে হয়। ফলে ভরা বর্ষায় সমুদ্র থেকে ধেয়ে বিশাল ঢেউয়ের আঘাতে দ্বীপ ভাঙনের কবলে পড়তে দেখা যায়। তাতে করে এ ছোট্ট আয়তনের দ্বীপটি ক্রমান্বয়ে সংকুচিত হয়ে আসছে।
এ ছাড়াও পর্যটকদের সুবিধার্থে রাতের আঁধারকে দূর করতে জেনারেটর ব্যবস্থার দ্বারস্থ হতে হচ্ছে হোটেল ব্যবসায়ীদের। যার ফলে রাতে দ্বীপে আশ্রয় নেয়া অনেক প্রজাতির প্রাণী বা মাছ ভয়ে সটকে পড়ছে। বিশেষকরে বিশ্বের দুর্লভ প্রজাতির ‘অলিভ রিডলে টার্টল’ (জলপাইরঙা কাছিম) ভয়ে ডিম পাড়া থেকে বিরত থাকছে। পেটে ডিম নিয়ে কাছিমগুলো পরপর তিন রাত দ্বীপে উঠে আসার চেষ্টা করে প্রথমে। কিন্তু প্রতিক‚ল পরিবেশ থাকায় ওরা দ্বীপে ওঠতে না পেরে অন্যত্র চলে যায়। মাটির সন্ধান না পেলে অবশেষে দূর সাগরে ধাবিত হয়। সেখানে গিয়েও ওরা রেহাই পায় না, পেটের ভেতর ডিম ফেটে বা শক্ত হয়ে মারা যায়। এভাবে ডিম ত্যাগ না করার ফলে জলপাইরঙা কাছিম বিলুপ্তির পথ ধরেছে। যা জীব বৈচিত্র্যের জন্য একটি অশনিসংকেত।
অপরদিকে গোদের ওপর বিষফোঁড়া হচ্ছে, বহুতল ভবন গড়ার হিড়িক। বিষয়টা পর্যবেক্ষণ করে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে, এ সব ভবনের ওজন বহন করার ক্ষমতা ছোট্ট এ দ্বীপটির নেই। যার ফলে এটি যে কোনো সময়ে সমুদ্রে নিমজ্জিত হতে পারে। জানা গেছে, এটি একটি ভাসমান দ্বীপ। সুদূর মালয়েশিয়ার একটি দ্বীপের সঙ্গে এর সংযোগ রয়েছে। যতদূর জানা যায়, চামচাকৃতির একটি প্রবাল প্রাচীরের সঙ্গে সেন্টমার্টিন দ্বীপের সংযোগ রয়েছে।
সমুদ্রের গভীর তলদেশ দিয়ে প্রাকৃতিকগত ভাবে এ সংযোগ স্থাপন হয়েছে। উল্লেখ্য, এ সংযোগ বাঁটটি প্রাবালের জীভাস্ম দিয়েই তৈরি। কাজেই অধিক ওজন বহনের ক্ষমতা নেই এটির। অধিক ভার বহনের কারণে যে কোনো সময় ভেঙে যেতে পারে বাঁটটি। আর সে ধরনের কিছু ঘটে গেলে সেন্টমার্টিন দ্বীপের অস্তিত্ব রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে। কাজেই বিষয়টি মাথায় এনে এখানে বহুতল ভবন তৈরির বিপক্ষেও অবস্থান নিতে হবে কর্তৃপক্ষকে।

বিপক্ষে অবস্থান নিতে হবে অবৈধ পাথর উত্তোলনেরও। দেখা গেছে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়ীরা সুযোগ পেলেই মাটি খুঁড়ে বড় বড় পাথর উত্তোলন করে বহুতল ভবনের কারুকার্যে ব্যবহার করছে। যার ফলে দ্বীপটি তার পরিবেশগত ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে দ্রুততর। শুধু ব্যবসায়ীরাই নয়, পর্যটকরাও ছোট ছোট নুড়ি, শিলাপাথর, প্রবাল, শামুক-ঝিনুক কুড়িয়ে লুকিয়ে-চুকিয়ে নিয়ে আসছে। যা তদারকি করার কেউ নেই বললেই চলে। কয়েকজন আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর লোকজন থাকলেও এতসব পর্যটকদের প্রতি নজর রাখা তাদের পক্ষে সম্ভব হয় না। আবার পর্যটক বিধায় আইন-শৃঙ্খলাবাহিনী কঠোর ভাষায়ও কথা বলতে পারছে না। ফলে পর্যটকরা বলা যায় ফ্রিস্টাইলেই চলাফেরা করেন সেন্টমার্টিন দ্বীপে।
এ ছাড়াও পর্যটক দ্বারা পরিবেশের বহুবিধ ক্ষতি সাধন হতে যাচ্ছে। যেমন: পলিথিন, বিহারের কৌটা কোমলপানীয় ও প্লাস্টিকের পানির বোতলসহ নানান ধরনের জিনিস ফেলে আবর্জনার বাগাড়ে পরিণত করছে। অবস্থান নেয়া পর্যটকরা রাতে বারবিকিউর আয়োজন করে উচ্চস্বরে গান বাজিয়ে দ্বীপে আশ্রয় নেয়া প্রাণীক‚লকে ভয় পাইয়ে দিচ্ছে। এতে করে দ্বীপ প্রাণীশূন্য হয়ে যাচ্ছে। তাই আমাদের প্রত্যশা কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে আরো সোচ্চার ভূমিকা রাখবেন। পর্যটকদের আগমনকে নিরুৎসাহিত না করে বরং সুন্দর সহনীয় নীতিমালা প্রণয়নের মাধ্যমে সেন্টমার্টিন দ্বীপকে বাঁচানোর চেষ্টা করবেন। তাহলে সেন্টমার্টিন দ্বীপ টিকে থাকবে শত-হাজার বছর। আর রক্ষা পাবে জীববৈচিত্র্যসহ বিশ্বের দুর্লভতম স্থানটিও ।
লেখক: আলম শাইন, কথাসাহিত্যিক, কলামিস্ট ও বন্যপ্রাণী বিশারদ।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT