1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রী পরিবহন তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বিশ্বখ্যাত মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড রয়েল এনফিল্ড খুব শিগগিরই বাজারে আসছে সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী এমটি কনসার্টো জাহাজে বাংলাদেশী নাবিকের মৃত্যুর তদন্ত দাবি লুব্রিকেন্ট আমদানিতে বাড়তি শুল্কায়নে ডলার পাচার বাড়বে সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সম্পাদক ওসমান আলীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ, অপসারণ দাবি

বিশ্বের প্রথম সমুদ্রে ভাসমান মসজিদ

বেলায়েত হুসাইন
  • আপডেট : সোমবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২১
আধুনিক ও প্রাচীন ইসলামী স্থাপত্যশিল্পের সংমিশ্রণে নির্মিত মসজিদুর রহমাহ সমুদ্রে ভাসমান বিশ্বের সর্ব প্রথম মসজিদ। মসজিদটি প্রায় তিন যুগ আগে সৌদি আরবের জেদ্দায় লোহিত সাগরের তীরঘেঁষে নির্মিত হয়। আকর্ষণীয় বৃত্তাকার আকৃতির সুদৃশ্য গম্বুজ ও সুউচ্চ আলোকিত মিনারবিশিষ্ট মসজিদটি একটু দূর থেকে দেখলে মনে হয় যেন পানির ওপর ভাসছে। এটি ‘আল মসজিদুল আয়েম’ (ভাসমান মসজিদ) নামেও পরিচিত।

আল আয়েম মসজিদ ১৯৮৫ সালে ২৪০০ বর্গমিটার জায়গার ওপর নির্মাণ করা হয়। নারী-পুরুষ মিলিয়ে এখানে একসঙ্গে অন্তত দুই হাজার তিন শ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। মসজিদ তৈরিতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও রসদসামগ্রীর ব্যবহার করা হয়েছে। এর চমৎকার আলোকসজ্জা ও সাউন্ডসিস্টেম অত্যন্ত উন্নত।

মসজিদে বড় গম্বুজের পাশাপাশি ছোট ছোট আরো ৫২টি গোলাকৃতির গম্বুজ এবং আঙিনায় ২৩টি সয়ংক্রিয় ছাতা রয়েছে। এসব গম্বুজ ও ছাতার ওপর লিপিবদ্ধ করা হয়েছে পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াত।

প্রাচীন ইসলামী নকশাকৃতিতে বড় গম্বুজটির চারপাশে রাখা হয়েছে অন্তত ৫৬টি জানালা। নারীদের নামাজের স্থানটি সম্পূর্ণ কাঠের তৈরি। মসজিদের মাঝ বরাবর সেটিকে ঝুলন্ত অবস্থায় স্থাপন করা হয়েছে। তাতে পাঁচ শ মুসল্লি একত্রে নামাজ পড়তে পারেন।

সৌদি সোসাইটি ফর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সদস্য এবং কিং আব্দুল আজিজ ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ার প্রকৌশলী হাদি ইবনে আহমদ জাফারি বলেন, সমুদ্রের শেওলা মসজিদুর রহমাহের অবকাঠামোয় কোনো ধরনের ক্ষতি করতে পারে না। কারণ নির্মাণপ্রকল্পের শুরুতেই নির্মাতারা সমুদ্র-জলের লবণাক্ততা, তীব্র স্রোত এবং পারিপার্শ্বিক আবহাওয়ার কথা বিবেচনা করেই উপযোগী রসদসামগ্রী ব্যবহার করেছেন। সর্বশেষ নির্মাণপ্রকৌশলী মসজিদটি পানির ওপর এমনভাবে স্থাপন করেছেন, যেন পুরো মসজিদ কমপ্লেক্স সমুদ্রের কোলে ভাসছে। সূত্র : আল আরাবিয়া

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT