সংশ্লিষ্ট মহলের একাংশের দাবি, দেশের খুচরো বাজারে গাড়ি বিক্রি বাড়ছে বলেই পাইকারি ব্যবসায় এমন স্বস্তিদায়ক ছবি। আর অন্য অংশ বলছে, উৎসবের মরসুমে বরাবরই বাড়ে চাহিদা। আগের বছর অর্থনীতির ঝিমুনির কারণে বিক্রি বৃদ্ধির হার কম ছিল। ফলে এ বছর এই করোনা আবহে দাঁড়িয়ে এবং আগের বারের নিচু ভিতের সঙ্গে তুলনা করে গাড়ি শিল্প চাঙ্গা হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। উৎসবের মরসুম কাটার পরেও এই স্বস্তি বহাল থাকবে কি না, সেটা সময় বলবে। ফলে এখনই নিশ্চিন্ত হওয়ার দিন আসেনি।
বিশেষ করে এর আগে খুচরো বাজারে গাড়ি বিক্রি নিয়ে ডিলারদের সংগঠন ফাডার পরিসংখ্যান যেখানে দেখিয়েছিল, নভেম্বরে যাত্রিগাড়ির বিক্রি বেড়েছে ঠিকই। কিন্তু দু’চাকা এবং বাণিজ্যিক গাড়ির বিক্রি কমেছে যথাক্রমে ২১.৪% এবং ৩১.২২%। তিন চাকার ৬৫%। সব ধরনের গাড়ি মিলিয়ে বিক্রি ধাক্কা খেয়েছে ১৯.২৯%। পাইকারি বাজারে অবশ্য সব মিলিয়ে বিক্রিও একটু বেড়েছে।
সিয়ামের ডিজি রাজেশ মেননের-ও দাবি, উৎসবের মরসুম কিছুটা উদ্দীপনা ফিরিয়েছে বাজারে। দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আগামী দিনের গতিপথ ঠিক করবে।
Leave a Reply