1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
র‌য়্যাল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসির নতুন ৪ বাইকের যত ফিচার ঝালকাঠি থেকে ১১ রুটে বাস চলাচল বন্ধ বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ১০ দেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি হলেন স্টার লাইনের হাজী আলাউদ্দিন তরুণরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নামুক আবার পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা

১২৩ শিপিং এজেন্টের লাইসেন্স বাতিল করলো চট্টগ্রাম কাস্টমস

পোর্ট এন্ড শিপিং রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১

রাজস্ব ফাঁকি, লাইসেন্স নবায়ন না করাসহ নানা অপরাধের ১২৩টি শিপিং এজেন্টের লাইসেন্স বাতিল করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। বাতিল হওয়া লাইসেন্সে আসা কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর থেকে আর খালাস নিতে পারবে না। দীর্ঘদিন যাচাই বাছাই শেষে জুন মাসের শুরুতে এসব লাইসেন্স বাতিল করা হয়।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার সুলতান মাহমুদ জানান, অনেক প্রভাবশালী কোম্পানির লাইসেন্সও বাতিল করা হয়েছে। ব্যবসা পরিচালনায় নিয়মনীতি সঠিকভাবে মানেননি এসব কোম্পানি মালিকেরা। এছাড়া কিছু কোম্পানি লাইসেন্স নবায়ন করতে না পারায় এগুলো বাতিল করা হয়েছে। তিনি জানান, তালিকায় মোট ১৩২টি শিপিং কোম্পানির নাম ছিল। তবে যাচাই বাছাইয়ে আমরা নয়টি কোম্পানির কাগজপত্র সঠিক পেয়েছি।
চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম বলেন, এদের বেশিরভাগই লাইসেন্স নবায়ন করেনি। এ ক্ষেত্রে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে। আমরা তাঁদের একাধিকবার তাগাদা দিয়েছি। কিন্তু তাঁরা সাড়া না দেওয়ায় আমরা নিয়ম অনুযায়ী লাইসেন্স বাতিল করেছি। সরকারকে রাজস্ব না দিয়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে কাউকে ব্যবসা পরিচালনা করতে দেব না।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস থেকে বাতিল হওয়া শিপিং এজেন্ট গুলো হলো-মেকো শিপিং, এএস এস শিপিং অ্যান্ড চার্টারিং লিমিটেড, এটলাস লজিস্টিক বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড, মেরিন শিপিং সার্ভিসেস, এমএসসি বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড, এম এইচ শিপিং লাইসেন্সসহ মোট ১২৩ টি।
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি এহসানুল হক বলেন, সরকারি রাজস্ব ফাঁকির সঙ্গে জড়িত থাকলে যেকোন শিপিং লাইসেন্স বাতিল করতে পারে কাস্টমস হাউস। কিন্তু চালু থাকা লাইসেন্স বাতিল করলে অনেক ক্ষতি। আমরাতো আন্তর্জাতিকভাবে ব্যবসা পরিচালনা করি। লাইসেন্স বাতিল হলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অনেক হেনস্তার সম্মুখীন হতে হয়। এতে ক্ষতি দেশেরই। কারণ একটি শিপিং লাইসেন্স বিদেশ থেকে কনটেইনার দেশে আনার প্রক্রিয়া করল কিন্তু সেটি এখানে বাতিল হয়ে গেল। এটি বড় সমস্যার সৃষ্টি হবে। তখন তাঁকে নতুন করে শিপিং লাইসেন্স করতে হবে। আর এখন নতুন শিপিং লাইসেন্স দিচ্ছেই না এনবিআর। এছাড়া আমদানি রপ্তানিকারকরাও এতে বিপদে পড়বে।
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ মো. আরিফ বলেন, নতুন শিপিং লাইসেন্স না দিয়ে উল্টো বাতিল করা হচ্ছে এটা ভালো লক্ষণ নয়। নতুন লাইসেন্স দিলে কিছু মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হত। বাতিল হওয়া লাইসেন্সের মাধ্যমে আসা কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাস করা যাবে না। এতে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হবে। আমরা কয়েক দিন আগে কাস্টমস কমিশনারে সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি যাতে নতুন শিপিং লাইসেন্স প্রদান করা হয়।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT