চট্টগ্রাম বন্দরকে বাংলাদেশের অর্থনীতির গেটওয়ে আখ্যায়িত করে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, আগামীতে মেরিটাইম সেক্টরে নেতৃত্ব দেবে এ বন্দর। এ বন্দরে এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিনিয়োগ করতে চায়। মাতারবাড়ি ও বে টার্মিনাল এখন আমাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ।
চট্টগ্রাম বন্দরের নতুন সার্ভিস জেটি উদ্বোধন ও নবনির্মিত ৬টি টাগবোট হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। নগরীর বারিক বিল্ডিং মোড়ে নবনির্মিত সার্ভিস জেটিতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পরে চট্টগ্রাম বন্দরের নবনির্মিত নিউমুরিং ওভার ফ্লো ইয়ার্ড ও সুইমিং পুল উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।
খালিদ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘করোনার মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে গড়ে প্রতিদিন ১২টি করে জাহাজ থেকে পণ্য খালাস করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের সামাজিক দায়বদ্ধতার কাজেও অংশ নিয়েছে বন্দর। এক্ষেত্রে চট্টগ্রাম বন্দরের শ্রমিকরা সবচেয়ে বেশি আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছেন। এটা আমার খুব ভালো লাগে, আমাকে প্রেরণা জোগায়।’
বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম শাহজাহানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বন্দর কর্র্তৃপক্ষের সদস্য জাফর আলম, সচিব মো. ওমর ফারুকসহ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও বন্দরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply