1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
র‌য়্যাল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসির নতুন ৪ বাইকের যত ফিচার ঝালকাঠি থেকে ১১ রুটে বাস চলাচল বন্ধ বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ১০ দেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি হলেন স্টার লাইনের হাজী আলাউদ্দিন তরুণরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নামুক আবার পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা

মোংলায় নিলামে উঠছে ১৩২ রিকন্ডিশন্ড গাড়ি

বাগেরহাট প্রতিনিধি
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২২

আমদানির পর দীর্ঘদিন ধরে মোংলা বন্দরে পড়ে আছে ২ হাজার ৮৮৪টি রিকন্ডিশন্ড গাড়ি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ছাড় না হওয়ায় এসব গাড়ির মধ্য থেকে বিভিন্ন মডেলের ১৩২টি গাড়ি বিক্রির জন্য নিলামে তুলছে মোংলা কাস্টম হাউস। ১৮ জানুয়ারি এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে।
মোংলা কাস্টম হাউসের নিলাম শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আবু বাসার সিদ্দিকী গত বুধবার এই তথ্য জানিয়ে বলেন, নিলামে ওঠা ১৩২টি গাড়ির মধ্যে ১৬ ব্র্যান্ড ও মডেলের গাড়ি রয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, আমদানির পর ৩০ দিনের মধ্যে এসব গাড়ি ছাড় করাতে ব্যর্থ হয়েছেন আমদানিকারকেরা। তাই নিয়মানুযায়ী গাড়িগুলো নিলামে তোলা হচ্ছে। এর আগে গত বছর প্রায় ২ হাজার গাড়ি নিলামে বিক্রি করেছিল মোংলা কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
মোংলা বন্দর দিয়ে প্রথম গাড়ি আমদানি শুরু হয় ২০০৯ সালের ৩ জুন। প্রথম চালানে এ বন্দর দিয়ে ২৫৫টি রিকন্ডিশন্ড (ব্যবহৃত) গাড়ি আমদানি করে হক-বে অটোমোবাইল কোম্পানি। এর পর থেকে এ পর্যন্ত এই বন্দর দিয়ে ১ লাখ ৪৬ হাজার ১৬৩টি গাড়ি আমদানি হয়েছে। এর মধ্যে ২ হাজার ৮৮৪টি গাড়ি বন্দরে রক্ষিত আছে। বাকি গাড়ির বড় অংশই আমদানিকারকেরা ছাড় করে নিয়েছেন। আর কিছু গাড়ি নিলামে বিক্রি করা হয়।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিক্যালস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বারভিডা) সভাপতি আবদুল হক বলেন, করোনার কারণে গত দুই বছর তাঁদের সদস্যদের চার হাজার বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ ছিল। এতে প্রায় এক হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েন তাঁরা। এই অবস্থায় বন্দরে পড়ে থাকা গাড়িগুলোর নিলাম করা হলে তা হবে ব্যবসায়ীদের জন্য মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। তাই তিনি নিলাম বন্ধের দাবি জানান।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT