কক্সবাজারের উপকূলীয় উপজেলা পেকুয়া, চকরিয়া, কুতুবদিয়া ও চট্টগ্রামের বাঁশখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে জলদস্যু কবীর বাহিনীর প্রধান নূরুল কবীর ও সেকেন্ড ইন কমান্ড মামুন ও তাদের ১৩ সহযোগীকে আটক করেছে র্যাব। এসময় তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
র্যাব জানায়, জেলেদের জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায় করত চক্রটি। মুক্তিপণ না পেলে জেলেদের হাত-পা বেঁধে মারধর করত তারা।
আজ শনিবার ( ২২ জানুয়ারি) চান্দগাঁওর র্যাব ক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাব-৭ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এম এ ইউসুফ।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুন্দরবনকে ডাকাত, জলদস্যু ও বনদস্যু মুক্ত ঘোষণা করেন। এরপর থেকে সুন্দরবন এলাকায় বসবাসকারী জেলেরা স্বস্তিতে সমুদ্রে মৎস্য আহরণ করে আসছিলেন। সম্প্রতি দস্যুদের উৎপাত বেড়ে গেলে নজরদারি বাড়ায় র্যাব।
Leave a Reply