1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
র‌য়্যাল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসির নতুন ৪ বাইকের যত ফিচার ঝালকাঠি থেকে ১১ রুটে বাস চলাচল বন্ধ বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ১০ দেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি হলেন স্টার লাইনের হাজী আলাউদ্দিন তরুণরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নামুক আবার পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে খুলবে বঙ্গবন্ধু টানেল

মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১০ মে, ২০২২

৮৫ শতাংশ কাজ শেষ, অলীক
স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রহর দূরত্ব

আর ১৫ ভাগ কাজ শেষ হলেই দুয়ার খুলবে মেগা প্রকল্প বঙ্গবন্ধু টানেলের। এর মধ্য দিয়ে টানেল যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, এরই মধ্যে দেশের এই প্রথম টানেলের সার্বিক কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৮৫ শতাংশ। টানেলের প্রকল্প পরিচালক হারুনুর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘রমজানের মধ্যেও টানেলের সার্বিক কাজের গতি স্বাভাবিক ছিল। তাই প্রত্যাশিত গতিতেই চলছে টানেলের নির্মাণকাজ। গত এপ্রিল পর্যন্ত সার্বিক কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৮৫ শতাংশ।’ সূত্র জানায়, শিডিউল অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে নদীর তলদেশ ও দুই তীরে চলছে বিরামহীন কর্মযজ্ঞ। টানেলের প্রথম টিউবটিকে যান চলাচলের উপযোগী করতে এখন দেওয়া হচ্ছে পাথরের আস্তরণ।
এরই মধ্যে ২৪৫০ মিটার দীর্ঘ প্রথম টিউবের সেন্ট স্ল্যাব বসেছে ১৬০০ মিটার। একইভাবে দ্বিতীয় টিউবের অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজ হয়েছে ১১০০ মিটার। ওভার ব্রিজের কাজ শেষ হওয়ার পর চলছে শেষ মুহূর্তের ফিনিশিং। টানেলের দুই প্রান্তের সংযোগ সড়ক এবং সড়ক সম্প্রসারণের কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে।
জানা গেছে, চট্টগ্রাম শহর ও আনোয়ারাকে ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’র আদলে কর্ণফুলী নদীতে তৈরি হচ্ছে চট্টগ্রামের অন্যতম মেগা প্রকল্প বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল। মেগা এ প্রকল্পের একপ্রান্তে রয়েছে চট্টগ্রাম নগরী, বিমান ও সমুদ্র বন্দর। অপর প্রান্তে আনোয়ারার ভারী শিল্প এলাকা। চীনের সাংহাইয়ের আদলে নদীর দুই তীরকে একই সুতোয় যুক্ত করবে এ টানেল। এ মেগা প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকার ও চাইনিজ এক্সিম ব্যাংক এ প্রকল্পের যৌথ অর্থায়ন করছে।
এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা। প্রকল্পটি পুরোদমে চালু হলে পাল্টে যাবে চট্টগ্রাম তথা দেশের অর্থনীতি। বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে শিল্পকারখানা ও পর্যটন শিল্পের। টানেল পুরোদমে চালু হলে প্রতিদিন গড়ে ১৭ হাজার গাড়ি চলাচল করবে। প্রতি বছর ৭ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাবে যান চলাচল। এ হিসেবে ২০৩০ সালে কর্ণফুলী টানেল দিয়ে যান চলাচল করবে গড়ে ৩৮ হাজার। ২০৪০ সালে তা বেড়ে হবে ৬২ হাজার এবং ২০৬০ সালে টানেল দিয়ে দৈনিক গড়ে চলাচল করবে ১ লাখ ৩০ হাজার যান।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT