1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ১২:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
র‌য়্যাল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসির নতুন ৪ বাইকের যত ফিচার ঝালকাঠি থেকে ১১ রুটে বাস চলাচল বন্ধ বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ১০ দেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি হলেন স্টার লাইনের হাজী আলাউদ্দিন তরুণরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নামুক আবার পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা

অসুস্থ ছেলেকে কানাডা থেকে দেশে এনে দিলো বাংলাদেশ বিমান

এভিয়েশন এন্ড ইমিগ্রেশন রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৬ আগস্ট, ২০২২

‘বাংলাদেশ বিমানের এ ঋণ কোন
দিন শোধ করতে পারব না’

অসহায় বিপর্যস্ত বাবা যখন ছেলেকে নিয়ে কাতরাচ্ছেন তখনি হাত বাড়িয়ে দিল বাংলাদেশ বিমান। সুদূর টরন্টো থেকে চিকিৎসাধীন শিক্ষার্থী মোহাম্মদ শওকতকে মায়ের কোলে এনেদিল রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি। ছেলেকে নিয়ে দেশের মাটিতে নেমে বাবার উক্তি ছিল ‘বাংলাদেশ বিমান না হলে ছেলেকে দেশে আনতে পারতাম না।’
দীর্ঘ দিন ধরে কানাডায় চিকিৎসাধীন ছিলেন শিক্ষার্থী মোহাম্মদ শওকত। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হওয়ায় রাখা হয়েছে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ)। উৎকণ্ঠায় ছিল পরিবার।
ঢাকা থেকে বাবা গিয়ে কয়েকটি এয়ারলাইন্সকে অনুরোধ করেছে কিন্তু সবাই তাকে নিরাস করেছে। ব্যর্থ হয়ে দেশে আসেন শওকতের বাবা। এরই মধ্যে ২৭ জুলাই বাংলাদেশ বিমান টরন্টো ফ্লাইট চালু করে। আশার আলো ঝিলিক দেয় শওকতের পরিবারে। যোগাযোগ করে বিমান কর্মকর্তাদের সঙ্গে। তারাও ফেরাতে পারেনি অনুরোধ।
অবশেষে বুধবার (৩ আগস্ট) ফ্লাইটে রাতে টরন্টো থেকে বিজি-৩০৬ ফ্লাইটে ঢাকা ফেরেন শওকত। গোটা ফ্লাইটে স্ট্রেচারে শুয়ে ছিলেন শওকত।
পরিবারের বরাত দিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কানাডায় কর্মরত মশিকুর জানায়, মোহাম্মদ শওকত বাংলাদেশের মেধাবী ছাত্র। উচ্চ শিক্ষার জন্য ২০১৯ সালে কানাডার টরন্টো শহরের নামকরা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। কিন্তু ২০২১ সালে তিনি মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়েন। বন্ধুরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হলে নিবিড় পরিচর্যায় চিকিৎসা চলে।
দেশে ফিরতে পেরে মশিকুরের সঙ্গে আনন্দে কেঁদে ফেলেন শওকতের বাবা। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ বিমান না থাকলে আমি আমার ছেলেকে দেশে আনতে পারতাম না। বিমানের এ ঋণ কোন দিন শোধ করতে পারব না। ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশ বিমানকে। ধন্যবাদ জানাই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে।’

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT