আমরা জাহাজ নিয়ে চিটাগাং পোর্ট এরিয়ার ভিতরে থাকাকালীন হয়তো পাখিটি আমাদের জাহাজে বেড়াতে এসেছিলো। আমরা ভোর রাতে পোর্ট থেকে জাহাজ ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে সাগরে চলে আসি। মাঝ সাগরে বসে আমাদের ডিউটিম্যান পাখিটির খোঁজ পান।

পরবর্তীতে সে পাখিটিকে ধরে নিয়ে সবাইকে দেখায় এবং নিজের কাছে রাখে। ক্যাপ্টেন স্যারের সরাসরি নির্দেশ ছিলো মাঝ সাগরে যেনো পাখিটিকে ছেড়ে দেয়া না হয়। মাঝ সাগরে ছেড়ে দিলে হয়তো পাখিটি আর কখনই কিনারা খুঁজে পাবেনা। বা পেলেও খুব কষ্ট হবে। সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয়া হলো ‘হাতিয়া’ আসলে পাখিটাকে ছেড়ে দেয়া হবে। ‘হাতিয়া’ হলো বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপের মধ্যে অন্যতম একটি দ্বীপ। পাখিটি কোন জায়গা থেকে এসেছে তা তো আমরা কেউই জানিনা। যদি চিটাগং পোর্ট থেকে আসে, তাহলে তো ওখানে ওর প্রিয়জনরাও রয়ে গেছে। প্রিয়জনদের ছেড়ে ‘হাতিয়া’তে নতুন করে বাঁচতে পারবে? হয়তো পারবে! নয়তো না!!
– কে জানে⁉️ সূত্র : ফেসবুক।
⛵M.T MADINA-1
[High-speed group of companies]
Leave a Reply