
উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশ। প্রধান বিমানবন্দর হযরত শাহজালালকে করা হচ্ছে অত্যাধুনিক। এগিয়ে চলেছে তৃতীয় টার্মিনালের কাজ। দৃষ্টিনন্দন করে সাজানো হচ্ছে মূল ভবনকে। ভেতরে থাকছে পৃথিবীর উল্লেখযোগ্য সব প্রযুক্তির ছোঁয়া, যা অতীতের ঐতিহ্যকে ধারণ করে নিয়ে যাবে ভবিষ্যতের পথে। এর নকশা করেছেন প্রখ্যাত স্থপতি রোহানি বাহারিন। জাপানি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিমুজি ও কোরিয়ান প্রতিষ্ঠান স্যামসাং যৌথভাবে ৭ হাজার ৭৮৮ কোটি ৫৯ লাখ টাকার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। এটি চালু হলে বছরে শাহজালালের যাত্রী পারাপারের সক্ষমতা ৮০ লাখ থেকে বেড়ে ২ কোটি ২০ লাখে দাঁড়াবে।

অ্যাপ্রন বা পার্কিং এলাকায় একসঙ্গে রাখা যাবে ৩৭টি উড়োজাহাজ। ভেতরে যুক্ত হবে নতুন ১২টি বোর্ডিং ব্রিজ, ১১টি বডি স্ক্যানার আর ১৬টি লাগেজ বেল্ট। থাকবে ১১৫টি চেক-ইন কাউন্টার। নতুন টার্মিনালের সঙ্গে যুক্ত থাকবে মেট্রোরেলও। আর বর্তমান দুই টার্মিনালের সঙ্গে সুড়ঙ্গপথে যুক্ত হবে তৃতীয় টার্মিনালটি ।
Leave a Reply