1. paribahanjagot@gmail.com : pjeditor :
  2. jadusoftbd@gmail.com : webadmin :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
র‌য়্যাল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসির নতুন ৪ বাইকের যত ফিচার ঝালকাঠি থেকে ১১ রুটে বাস চলাচল বন্ধ বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী ১০ দেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি হলেন স্টার লাইনের হাজী আলাউদ্দিন তরুণরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নামুক আবার পেট্রোনাস লুব্রিক্যান্টস বিক্রি করবে মেঘনা পেট্রোলিয়াম অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশে ভারতীয় সব ভিসা সেন্টার বন্ধ মন্ত্রী এমপিদের দেশত্যাগের হিড়িক : নিরাপদ আশ্রয়ে পালাচ্ছেন অনেকেই বাস ড্রাইভার নিকোলাস মাদুরো আবারও ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইউএস-বাংলার দশম বর্ষপূর্তি : ২৪ এয়ারক্রাফট দিয়ে দেশে বিদেশে ২০ গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা

বিমানবন্দর এলাকায় মনোলোভা রেস্টুরেন্ট গুঁড়িয়ে দিয়েছে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ

এভিয়েশন এন্ড ইমিগ্রেশন রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৩০ মে, ২০২৩

রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। এ সময় গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় মনোলোভা কাবাব রেস্টুরেন্ট নামে কোটি টাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। গতকাল বিমানবন্দর মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে এ উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়।
বেবিচক কর্মকর্তারা জানান, বিমানবন্দরের সামনে বেবিচকের জায়গায় মনোলোভা কাবাব রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন গাজী মো. মুসা। প্রায় ৩৬ বছর তিনি স্থানটি দখল করে ছিলেন। এটি উদ্ধারে মামলা করা হয়। পরে আদালতের নির্দেশে জায়গাটি দখলমুক্ত করতে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে চলা অভিযানে অংশ নেন দুই প্লাটুন পুলিশ, আনসার, বেবিচকের নিরাপত্তা কর্মীসহ প্রায় অর্ধশত শ্রমিক। এ সময় দুটি বুলডোজারসহ বিভিন্ন যন্ত্রের মাধ্যমে ওই স্থাপনাটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
বেবিচকের সহকারী পরিচালক (আইন) আবদুল মজিদ বলেন, গত ৩০ মার্চ উচ্চ আদালত থেকে বেবিচকের পক্ষে একটি রায় আসে। তাতে বলা হয়, ৬০ দিনের মধ্যে ওই জায়গা ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু ৬০ দিন পার হয়ে গেলেও জমিটির দখল না ছাড়ায় অভিযান চালাতে হয়েছে।
মনোলোভা কাবাব রেস্টুরেন্টের মালিক গাজী মো. মুসা বলেন, বেবিচকের কাছ থেকে লিজ নিয়ে কোটি টাকা খরচ করে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলি। ৩৬ বছর ধরে সেখানে হোটেল ব্যবসা করে আসছিলাম। কিন্তু আদালতের রায়ের নামে আমার প্রতিষ্ঠানটি তারা ধসিয়ে দিয়েছে। আদালতের দেওয়া সময় অনুযায়ী আমার হাতে আরও দুদিন আছে। কিন্তু অন্যায়ভাবে বেবিচক আমার হোটেলটি উচ্ছেদ করেছে।
বেবিচকের সদস্য প্রশাসন (অতিরিক্ত সচিব) মাহবুব আলম তালুকদার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বেবিচকের জায়গা দখল করে ছিল রেস্তোরাঁটি। আদালতের নির্দেশে এটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© 2020, All rights reserved By www.paribahanjagot.com
Developed By: JADU SOFT