করোনা মহামারীর মধ্যে উড়োজাহাজের যাত্রী অনেক কমে যাওয়ায় জাপানের কিছু কম দামি উড়োজাহাজ সংস্থা টিকে থাকতে আয়ের ভিন্ন কৌশল বেছে নিচ্ছে।
নতুন পদক্ষেপ হিসেবে জেটস্টার যাত্রীর পরিবর্তে পণ্য পরিবহন করে টিকে থাকার লড়াই করছে।
জাপানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কিউশু থেকে সদ্য ধরা গ্রেট অ্যাম্বারজ্যাক, জাপানিজ হর্স ম্যাকারেল ও জাপানিজ অ্যাম্বারজ্যাক মাছ ব্যাংককের থংলর জেলার পাইকারি বাজারে বিক্রির জন্য পাঠানো হয় প্রতি মঙ্গলবার।
এ বাজারে পাঠানো মাছগুলো দ্রুতই বিক্রি হয়ে যায় এবং ফালি ফালি করে সাজানো মাছগুলো কিনে নেয় সুপারমার্কেটগুলো। অথবা জাপানি রেস্টুরেন্টগুলোয় ঐতিহ্যবহুল খাবার সাশিমি তৈরির জন্য নেয়া হয়।
মাছের ক্ষেত্রে সতেজ থাকাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং মাছভর্তি উড়োজাহাজ কিউশু ফুকুওকা এয়ারপোর্ট ছাড়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই থাইল্যান্ডে পৌঁছে যায়।
তার আগে সোমবার সকালের মধ্যে নাগাহামা ফিশ মার্কেট থেকে ফুকুওকা শহরে এবং তুরুমিজু শহরের কাগোশিমা পারফেকচারে আনা হয় সদ্য ধরা মাছগুলো।
এগুলোকে প্লাস্টিক ফোম বক্সে বিশেষভাবে হিমায়িত করে প্যাকেটজাত করা হয় এবং তারপর রাখা হয় কনটেইনারে।
Leave a Reply