ইউরোপীয়ান কনসোর্টিয়াম ফর ওশেন রিসার্চ ড্রিলিং (ইকর্ড) সংস্থার নেতৃত্বে ইন্টারন্যাশনাল ওশেন ডিসকভারি প্রোগ্রামের (আইওডিপি) অধীনে বর্তমান পরীক্ষাটি পরিচালনা করছেন বিজ্ঞানীরা। জাপানের অ্যাজেন্সি ফর মেরিন আর্থ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজিও বিজ্ঞানীদের সহায়তা করছেন। গত ১৪ মে (শুক্রবার) বিজ্ঞানীদের পরীক্ষায় সমুদ্রের নিচে ৮০২৩ মিটার (২৬৩২২ ফুট) গভীরতার সন্ধান মেলে। এর আগে সমুদ্রের এতটা গভীরতার সন্ধান পাওয়া যায়নি। নতুন একটা রেকর্ড যোগ হচ্ছে এবার। মাটিতে খনন কাজ পরিচালনা করে সর্বোচ্চ ১২২৬২ মিটার গভীরতায় পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে। ১৯৮৯ সালে রাশিয়ার উত্তর এলাকায় এই খনন কাজ পরিচালনা করা হয়।
সমুদ্রের নতুন গভীরতা সন্ধানে ব্যবহার করা হয়েছে রিসার্চ ভেসেল কেমেইকে। মূলত ভূমিকম্পের ইতিহাস অনুসন্ধান করতে গিয়েই এই গবেষণা করা হচ্ছে। ২০১১ সালে জাপানে রিখটার স্কেলে ৯.১ মাত্রার ভূকম্পন অনুভূত হয়। সেই ভূমিকম্প থেকেই তৈরী হয়েছিল ভয়াবহ সুনামির। যাতে অনেক প্রাণহানি হয়েছিল। জাপানের ফুকুশিমা নিউক্লিয়ার প্ল্যান্টও সেই ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
Leave a Reply